Bangladesh Agro-Meteorological Information Service (BAMIS)
Department of Agricultural Extension, Bangladesh
National Bulletin
Date: 30 April 2025
৩০ এপ্রিল ২০২৫ (বুধবার)
সময়কালঃ ৩০.০৪.২০২৫ - ০৪.০৫.২০২৫
ভূ-উপগ্রহ পর্যবেক্ষণ - Bangladesh
NOAA/VIIRS BLENDED NDVI composite for the week. No. 17 (20.04.2025 to 26.04.2025) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED VCI composite for the week No. 17 (20.04.2025 to 26.04.2025) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED TCI composite for the week No. 17 (20.04.2025 to 26.04.2025) over Agricultural regions of Bangladesh
NOAA/ AVHRR BLENDED VHI composite for the week No. 17 (20.04.2025 to 26.04.2025) over Agricultural regions of Bangladesh
মূখ্য কৃষি আবহাওয়া পরামর্শ
মধ্য মেয়াদি পূর্বাভাস অনুযায়ী, নিম্নলিখিত কৃষি আবহাওয়া পরামর্শ প্রদান করা হলো:
খুলনা অঞ্চল (জেলাসমূহ: বাগেরহাট, খুলনা, নড়াইল এবং সাতক্ষীরা)
ধান আউশ
পর্যায়:চারা রোপণ / রিকোভারি
জমি তৈরির পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ০৭ কেজি টিএসপি, ১১ কেজি এমওপি সার প্রয়োগ করুন।
২০-২৫ দিন বয়সী চারা রোপণ করুন।
চারা রোপণের ১৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর সার ও বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:শীষ বের হওয়া
প্রতি ২ সারি পর পর গাছগুলো নাড়াতে হবে যাতে সূর্যের আলো সারির মধ্যে সঠিকভাবে যেতে পারে।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
প্রয়োজন অনুযায়ী হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
আখ
পর্যায়:কুশি গজানো
বীজ রোপণের ৪৫ দিন পর জমির উর্বরতা ভেদে হেক্টর প্রতি ৬২-৯৮ কেজি ইউরিয়া সার (১ম উপরি প্র্রয়োগ) উপরি প্রয়োগ করুন এবং গোড়া মাটি দিয়ে বেঁধে দিন।
হালকা মাটিতে ৭ দিন ভারী মাটিতে ১০-১৫ দিন অন্তর সেচ প্রদান করুন।
বীজ রোপণের ৯০ দিন পর জমির উর্বরতা ভেদে হেক্টর প্রতি ৬২-৯৮ কেজি ইউরিয়া সার ২য় উপরি প্রয়োগ করুন এবং গোড়া মাটি দিয়ে বেঁধে দিন।
রাঙ্গামাটি অঞ্চল (জেলাসমূহ: বান্দরবান, খাগড়াছড়ি এবং রাঙ্গামাটি)
ভুট্টা (খরিফ -১)
পর্যায়:সিল্কিং এবং ট্যাসেলিং
ভুট্টার টাসেল গঠন পর্যায়ে (৮-১০ পাতা অবস্থায়) জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮৫-১৮০ কেজি ইউরিয়া এবং সিল্কিং বা দানা ভরাট হওয়া পর্যায়ের ৭ দিন আগে সম পরিমান ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করার জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
এ পর্যায়ে ভুট্টার জমিতে পর্যাপ্ত রসের অভাব দেখা গেলে ২য়বার সেচ প্রদানের জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
ধান আউশ
পর্যায়:কুশি গজানো
চারা রোপনের ৫৬ দিন পর (কাইচ থোড় আসার ৫-৭ দিন পূর্বে) বিঘা প্রতি ৬.০ কেজি হারে ২য় (শেষ) ডোজ ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
আখ
পর্যায়:মুখ্য বৃদ্ধি
বীজ রোপণের ১৩৫ দিন পর জমির উর্বরতা ভেদে হেক্টর প্রতি ৬২-৯৮ কেজি ইউরিয়া এবং ৬৫-১৩০ কেজি এমওপি সার ৩য় ও শেষ উপরি প্রয়োগ করুন এবং গোড়া মাটি দিয়ে বেঁধে দিন।
আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বরিশাল অঞ্চল (জেলাসমূহ: বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী এবং পিরোজপুর)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
বৃষ্টিপাতের পানি সংরক্ষণ করে রাখুন যাতে পাট পচানোর কাজে ব্যবহার করা যায়।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে কালো পট্টি এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যানকোজেব @ গ্রাম / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিছা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাটের ঘোড়া পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ধান আউশ
পর্যায়:কুশি গজানো
চারা রোপনের ৫৬ দিন পর (কাইচ থোড় আসার ৫-৭ দিন পূর্বে) বিঘা প্রতি ৬.০ কেজি হারে ২য় (শেষ) ডোজ ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর সার ও বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
প্রয়োজন অনুযায়ী হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
আখ
পর্যায়:মুখ্য বৃদ্ধি
বীজ রোপণের ১৩৫ দিন পর জমির উর্বরতা ভেদে হেক্টর প্রতি ৬২-৯৮ কেজি ইউরিয়া এবং ৬৫-১৩০ কেজি এমওপি সার ৩য় ও শেষ উপরি প্রয়োগ করুন এবং গোড়া মাটি দিয়ে বেঁধে দিন।
আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
বগুড়া অঞ্চল (জেলাসমূহ: বগুড়া, জয়পুরহাট, পাবনা এবং সিরাজগঞ্জ)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিছা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ভুট্টা (খরিফ -১)
পর্যায়:অংগজ বৃদ্ধি
জমিতে পর্যাপ্ত রসের অভাব দেখা দিলে বপনের ১৫-২০ দিনের মধ্যে ১মবার সেচ প্রদান করুন ও মাটি দিয়ে গাছের গোড়া বেঁধে দিন।
ধান আউশ
পর্যায়:বীজতলা
আউশ ধানের বীজতলা তৈরির ব্যবস্থা নিন| উঁচু জায়গায় বীজতলা তৈরি করুন এবং জমি থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখুন। সমবায়ভিত্তিক বীজতলা করা যেতে পারে।
পাখি যাতে বীজতলার বীজ নষ্ট করতে না পারে সেজন্য নিবিড় পর্যবেক্ষণ করতে হবে। চারা গজানোর ৪-৫ দিন পর বেডের উপর ২-৩ সেমি পানি রাখুন যাতে আগাছা এবং পাখির আক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
বীজতলার চারা হলুদ হয়ে গেলে প্রতি শতকে ২৮৩ গ্রাম হারে ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন। ইউরিয়া প্রয়োগে সমাধান না হলে প্রতি শতকে ৪০০ গ্রাম জিপসাম প্রয়োগ করুন।
ধান বোরো
পর্যায়:পরিপক্ক থেকে কর্তন
ধান ৮০% পরিপক্ক হয়ে গেলে রেীদ্রজ্জল দিনে সংগ্রহ করে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
ফসল সংগ্রহের ১৫ দিন আগে জমি থেকে পানি নিষ্কাশন করে ফেলুন।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
আখ
পর্যায়:কুশি গজানো
বীজ রোপণের ৪৫ দিন পর জমির উর্বরতা ভেদে হেক্টর প্রতি ৬২-৯৮ কেজি ইউরিয়া সার (১ম উপরি প্র্রয়োগ) উপরি প্রয়োগ করুন এবং গোড়া মাটি দিয়ে বেঁধে দিন।
হালকা মাটিতে ৭ দিন ভারী মাটিতে ১০-১৫ দিন অন্তর সেচ প্রদান করুন।
বীজ রোপণের ৯০ দিন পর জমির উর্বরতা ভেদে হেক্টর প্রতি ৬২-৯৮ কেজি ইউরিয়া সার ২য় উপরি প্রয়োগ করুন এবং গোড়া মাটি দিয়ে বেঁধে দিন।
কুমিল্লা অঞ্চল (জেলাসমূহ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর এবং কুমিল্লা)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিছা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ভুট্টা (খরিফ -১)
পর্যায়:অংগজ বৃদ্ধি
জমিতে পর্যাপ্ত রসের অভাব দেখা দিলে বপনের ১৫-২০ দিনের মধ্যে ১মবার সেচ প্রদান করুন ও মাটি দিয়ে গাছের গোড়া বেঁধে দিন।
ধান আউশ
পর্যায়:চারা রোপণ / রিকোভারি
জমি তৈরির পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ০৭ কেজি টিএসপি, ১১ কেজি এমওপি সার প্রয়োগ করুন।
২০-২৫ দিন বয়সী চারা রোপণ করুন।
চারা রোপণের ১৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
আখ
পর্যায়:মুখ্য বৃদ্ধি
বীজ রোপণের ১৩৫ দিন পর জমির উর্বরতা ভেদে হেক্টর প্রতি ৬২-৯৮ কেজি ইউরিয়া এবং ৬৫-১৩০ কেজি এমওপি সার ৩য় ও শেষ উপরি প্রয়োগ করুন এবং গোড়া মাটি দিয়ে বেঁধে দিন।
আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
রাজশাহী অঞ্চল (জেলাসমূহ: চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, নাটোর এবং রাজশাহী)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিছা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে কালো পট্টি এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যানকোজেব @ গ্রাম / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ভুট্টা (খরিফ -১)
পর্যায়:সিল্কিং এবং ট্যাসেলিং
ভুট্টার টাসেল গঠন পর্যায়ে (৮-১০ পাতা অবস্থায়) জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮৫-১৮০ কেজি ইউরিয়া এবং সিল্কিং বা দানা ভরাট হওয়া পর্যায়ের ৭ দিন আগে সম পরিমান ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করার জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
এ পর্যায়ে ভুট্টার জমিতে পর্যাপ্ত রসের অভাব দেখা গেলে ২য়বার সেচ প্রদানের জন্য চাষীদের পরামর্শ দেওয়া হলো।
ধান বোরো
পর্যায়:পরিপক্ক থেকে কর্তন
ফসল সংগ্রহ করুন। সংগ্রহ করার পর শস্য রোদে শুকিয়ে ছায়াযুক্ত স্থানে রেখে ঠাণ্ডা করে বায়ুনিরোধক পাত্রে নিরাপদ জায়গায় সংরক্ষণ করুন।
ফসল সংগ্রহের ১৫ দিন আগে জমি থেকে পানি নিষ্কাশন করে ফেলুন।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
আখ
পর্যায়:মুখ্য বৃদ্ধি
বীজ রোপণের ১৩৫ দিন পর জমির উর্বরতা ভেদে হেক্টর প্রতি ৬২-৯৮ কেজি ইউরিয়া এবং ৬৫-১৩০ কেজি এমওপি সার ৩য় ও শেষ উপরি প্রয়োগ করুন এবং গোড়া মাটি দিয়ে বেঁধে দিন।
আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
চট্টগ্রাম অঞ্চল (জেলাসমূহ: চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ফেনী, লক্ষ্মীপুর এবং নোয়াখালী)
ধান আউশ
পর্যায়:কুশি গজানো
চারা রোপনের ৫৬ দিন পর (কাইচ থোড় আসার ৫-৭ দিন পূর্বে) বিঘা প্রতি ৬.০ কেজি হারে ২য় (শেষ) ডোজ ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে হলুদ মাজরা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ধানের মাজরা পোকা, গল মাছি, সাদা এবং বাদামী গাছ ফড়িং এর আক্রমণ দেখা দিলে কার্বফুরান ৩ জি@ ৩৩ কেজি প্রতি হেক্টরে এবং কাটুই পোকার আক্রমণ দেখা দিলে ক্লোরপাইরিফস অথবা ডাইক্লোরোভেক্স অনুমোদিত মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
আখ
পর্যায়:মুখ্য বৃদ্ধি
বীজ রোপণের ১৩৫ দিন পর জমির উর্বরতা ভেদে হেক্টর প্রতি ৬২-৯৮ কেজি ইউরিয়া এবং ৬৫-১৩০ কেজি এমওপি সার ৩য় ও শেষ উপরি প্রয়োগ করুন এবং গোড়া মাটি দিয়ে বেঁধে দিন।
আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
যশোর অঞ্চল (জেলাসমূহ: চুয়াডাঙ্গা, যশোর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মাগুরা এবং মেহেরপুর)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
বৃষ্টিপাতের পানি সংরক্ষণ করে রাখুন যাতে পাট পচানোর কাজে ব্যবহার করা যায়।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ধান বোরো
পর্যায়:শীষ বের হওয়া
প্রতি ২ সারি পর পর গাছগুলো নাড়াতে হবে যাতে সূর্যের আলো সারির মধ্যে সঠিকভাবে যেতে পারে।
জমির পানির স্তর ২-৫ সেমি বজায় রাখুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যাকটেরিয়াজনিত পোড়া এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। সার ব্যবস্থপনা, পটাশ+থিওভিট প্রয়োগ করুন।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
আখ
পর্যায়:মুখ্য বৃদ্ধি
বীজ রোপণের ১৩৫ দিন পর জমির উর্বরতা ভেদে হেক্টর প্রতি ৬২-৯৮ কেজি ইউরিয়া এবং ৬৫-১৩০ কেজি এমওপি সার ৩য় ও শেষ উপরি প্রয়োগ করুন এবং গোড়া মাটি দিয়ে বেঁধে দিন।
আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
ঢাকা অঞ্চল (জেলাসমূহ: ঢাকা, গাজীপুর, কিশোরগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী এবং টাঙ্গাইল)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিছা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ভুট্টা (খরিফ -১)
পর্যায়:অংগজ বৃদ্ধি
জমিতে পর্যাপ্ত রসের অভাব দেখা দিলে বপনের ১৫-২০ দিনের মধ্যে ১মবার সেচ প্রদান করুন ও মাটি দিয়ে গাছের গোড়া বেঁধে দিন।
ধান আউশ
পর্যায়:চারা রোপণ / রিকোভারি
জমি তৈরির পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ০৭ কেজি টিএসপি, ১১ কেজি এমওপি সার প্রয়োগ করুন।
২০-২৫ দিন বয়সী চারা রোপণ করুন।
চারা রোপণের ১৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
আখ
পর্যায়:মুখ্য বৃদ্ধি
বীজ রোপণের ১৩৫ দিন পর জমির উর্বরতা ভেদে হেক্টর প্রতি ৬২-৯৮ কেজি ইউরিয়া এবং ৬৫-১৩০ কেজি এমওপি সার ৩য় ও শেষ উপরি প্রয়োগ করুন এবং গোড়া মাটি দিয়ে বেঁধে দিন।
আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
দিনাজপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: দিনাজপুর, পঞ্চগড় এবং ঠাকুরগাঁও)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
বৃষ্টিপাতের পানি সংরক্ষণ করে রাখুন যাতে পাট পচানোর কাজে ব্যবহার করা যায়।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিছা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাটের ঘোড়া পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে কালো পট্টি এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যানকোজেব @ গ্রাম / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ধান আউশ
পর্যায়:কুশি গজানো
চারা রোপনের ৫৬ দিন পর (কাইচ থোড় আসার ৫-৭ দিন পূর্বে) বিঘা প্রতি ৬.০ কেজি হারে ২য় (শেষ) ডোজ ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন।
বৃষ্টিপাতের পর সার ও বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে নলিমাছি বা গলমাছি এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। দমন ব্যবস্থা: কার্বোফুরান হেক্টর প্রতি ১০ কেজি প্রয়োগ করতে হবে।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
হালকা সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
আখ
পর্যায়:মুখ্য বৃদ্ধি
বীজ রোপণের ১৩৫ দিন পর জমির উর্বরতা ভেদে হেক্টর প্রতি ৬২-৯৮ কেজি ইউরিয়া এবং ৬৫-১৩০ কেজি এমওপি সার ৩য় ও শেষ উপরি প্রয়োগ করুন এবং গোড়া মাটি দিয়ে বেঁধে দিন।
আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
ফরিদপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, রাজবাড়ী এবং শরীয়তপুর)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিছা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাটের ঘোড়া পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ধান আউশ
পর্যায়:কুশি গজানো
চারা রোপনের ৫৬ দিন পর (কাইচ থোড় আসার ৫-৭ দিন পূর্বে) বিঘা প্রতি ৬.০ কেজি হারে ২য় (শেষ) ডোজ ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
আখ
পর্যায়:মুখ্য বৃদ্ধি
বীজ রোপণের ১৩৫ দিন পর জমির উর্বরতা ভেদে হেক্টর প্রতি ৬২-৯৮ কেজি ইউরিয়া এবং ৬৫-১৩০ কেজি এমওপি সার ৩য় ও শেষ উপরি প্রয়োগ করুন এবং গোড়া মাটি দিয়ে বেঁধে দিন।
আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
রংপুর অঞ্চল (জেলাসমূহ: গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারী এবং রংপুর)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
বৃষ্টিপাতের পানি সংরক্ষণ করে রাখুন যাতে পাট পচানোর কাজে ব্যবহার করা যায়।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিছা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে কালো পট্টি এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যানকোজেব @ গ্রাম / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাটের ঘোড়া পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ভুট্টা (খরিফ -১)
পর্যায়:অংগজ বৃদ্ধি
অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
ধান আউশ
পর্যায়:কুশি গজানো
চারা রোপনের ৫৬ দিন পর (কাইচ থোড় আসার ৫-৭ দিন পূর্বে) বিঘা প্রতি ৬.০ কেজি হারে ২য় (শেষ) ডোজ ইউরিয়া সার প্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
বৃষ্টিপাতের পর সার ও বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
জমি থেকে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে, সবজি ফসলে শোষক পোকার আক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে। এই পোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য ম্যালাথিয়ন ৫৭ইাস/ডাইমেথয়েট ৪০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে একবার স্প্রে করুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ থেকে বিরত থাকুন।
বৃষ্টিপাতের পর বালাইনাশক প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
আখ
পর্যায়:মুখ্য বৃদ্ধি
বীজ রোপণের ১৩৫ দিন পর জমির উর্বরতা ভেদে হেক্টর প্রতি ৬২-৯৮ কেজি ইউরিয়া এবং ৬৫-১৩০ কেজি এমওপি সার ৩য় ও শেষ উপরি প্রয়োগ করুন এবং গোড়া মাটি দিয়ে বেঁধে দিন।
আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।
সিলেট অঞ্চল (জেলাসমূহ: হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ এবং সিলেট)
ধান আউশ
পর্যায়:চারা রোপণ / রিকোভারি
জমি তৈরির পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ০৭ কেজি টিএসপি, ১১ কেজি এমওপি সার প্রয়োগ করুন।
২০-২৫ দিন বয়সী চারা রোপণ করুন।
চারা রোপণের ১৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
ময়মনসিংহ অঞ্চল (জেলাসমূহ: জামালপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা এবং শেরপুর)
পাট
পর্যায়:অংগজ
বীজ বপনের ৪৫ দিন পর জাত ভেদে হেক্টর প্রতি ৮০-১০০ কেজি ইউরিয়া সার (২য় ও শেষ ডোজ) উপরি প্রয়োগের পরামর্শ দেওয়া হলো।
নিয়মিত পাটক্ষেত পর্যবেক্ষণ করুন ও সময়োপযোগী ও কার্যকর রোগ-বালাই দমনের ব্যবস্থা নিন।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে বিছা পোকা এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ল্যাম্বডাসাই হেলোথ্রিন @ ১ এমএল/লিটার পানি মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে শিকড়ে গিট এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। কার্বোফুরান @৪০ কেজি/হেক্টর জমিতে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে পাতায় মোজাইক এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যালাথিয়ন @এমএল / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
আবহাওয়ার বর্তমান পরিস্থিতিতে কালো পট্টি এর আক্রমণ দেখা দিতে পারে। ম্যানকোজেব @ গ্রাম / লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।
ভুট্টা (খরিফ -১)
পর্যায়:অংগজ বৃদ্ধি
জমিতে পর্যাপ্ত রসের অভাব দেখা দিলে বপনের ১৫-২০ দিনের মধ্যে ১মবার সেচ প্রদান করুন ও মাটি দিয়ে গাছের গোড়া বেঁধে দিন।
ধান আউশ
পর্যায়:চারা রোপণ / রিকোভারি
জমি তৈরির পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া (মোট ইউরিয়ার ১/৩), ০৭ কেজি টিএসপি, ১১ কেজি এমওপি সার প্রয়োগ করুন।
২০-২৫ দিন বয়সী চারা রোপণ করুন।
চারা রোপণের ১৫ দিন পর বিঘাপ্রতি ০৬ কেজি ইউরিয়া উপরিপ্রয়োগ করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
সবজি
বর্তমান আবহাওয়ায়, বেগুনে ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। পোকা দমনের জন্য সাইপারমেথ্রিন ১০ ইসি @০.৫ মিলি/লিটার বা এমামেকটিন বেনজয়েট ৫ এসজি @ ১.০গ্রাম/লিটার বা ডেল্টামেথ্রিন ২.৫ ইসি @১.০মিলি/লিটার বা ডায়াজিনন ৬০ ইসি @ ১.০ মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
বর্তমান আবহাওয়ায় ঢেঁড়স ফসলে পাতা ফড়িং পোকার উপদ্রব হতে পারে, তাই নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। পাতা ফড়িং নিয়ন্ত্রণের জন্য ইমিডাক্লোপ্রিড @ ০.৫ মিলি/লিটার অথবা সাইপারমেথ্রিন @ ১.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে।
সেচ প্রয়োগ করুন।
উদ্যান ফসল
বিরাজমান আবহাওয়া আমে মাছি পোকা আক্রমণের অনুকূল। মাছিপোকা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রতি একরে ৩২টি ফেরোমন ফাঁদ স্থাপনের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।
দণ্ডায়মান উদ্যান ফসলে উইপোকার আক্রমণ হতে পারে। উইপোকা দমনের জন্য ক্লোরপাইরিফস ২০ ইসি অথবা ফিপ্রোনিল ৫এসএল @ ২.০মিলি/লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
দমকা বাতাসে কলা ও পেঁপে গাছ যাতে নুয়ে না পড়ে সে জন্য গাছের সাথে খুঁটি দেওয়া যেতে পারে। বর্তমান আবহাওয়ায় পরিপক্ক ও অক্ষত কলা এবং পেঁপে সংগ্রহ করুন এবং ছত্রাকজনিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য গাছে কপার অক্সিক্লোরাইড @ ৩ গ্রাম/ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন।
সেচ প্রয়োগ করুন।
গবাদি পশু
গবাদি পশুকে কৃমিনাশক প্রদান করুন।
মশা মাছি কমানোর জন্য ন্যাপথালিন কিংবা তারপিন তেল ব্যবহার করা যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মিনারেল মিক্সচার খাওয়ান।
গবাদি পশুকে পর্যাপ্ত ঠাণ্ডা পানি পান করান।
ঝড়, বৃষ্টি, বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য গবাদি পশুকে নিরাপদ জায়গায় রাখুন।
গোয়ালঘরে বাতাস চলাচলের সুব্যবস্থা রাখুন।
গোয়াল ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
হাঁসমুরগী
রানীক্ষেত, কলেরা, ডাকপ্লেগ রোগের টিকা না দেওয়া থাকলে টিকা দিন।
রোগ দেখা দিলে আক্রান্ত হাঁসমুরগী সরিয়ে ফেলুন।
পরিস্কার পানি কিংবা অধিকতর গরমে গ্লুকোজ স্যালাইন ব্যবহার করুন।
হাঁসমুরগীর থাকার জায়গা পরিষ্কার রাখুন।
মৎস্য
পুকুরের গভীরতা ১-১.৫ মিটার বজায় রাখুন।
মজুদ পরবর্তী সার নির্দিষ্ট হারে (প্রতি দিন প্রতি শতাংশে- ইউরিয়া ৬ গ্রাম , টিএসপি ৪গ্রাম) প্রয়োগ করুন।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ও নির্দিষ্ট স্থানে পরিমাণমত ভালো মানের খাবার প্রয়োগ করুন।
নিজেদের তৈরি খাবার হলে ফরমুলা অনুযায়ী আমিষসহ অন্যান্য উপাদানের শতকরা হার বজায় রাখুন।
মাছ ঠিকমত খাবার গ্রহণ করছে কি না পর্যবেক্ষণ করুন।
১৫ দিন পর পর নমুনায়ন করে মাছের বাড়ার হার ও রোগবালাই আছে কি না-পর্যবেক্ষণ করুন।
মাছের রোগবালাই দেখা দিলে নিকটস্থ উপজেলা মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করুন।
আখ
পর্যায়:মুখ্য বৃদ্ধি
বীজ রোপণের ১৩৫ দিন পর জমির উর্বরতা ভেদে হেক্টর প্রতি ৬২-৯৮ কেজি ইউরিয়া এবং ৬৫-১৩০ কেজি এমওপি সার ৩য় ও শেষ উপরি প্রয়োগ করুন এবং গোড়া মাটি দিয়ে বেঁধে দিন।
আখের ক্ষেতে পাতা নীচের দিকে পেঁচিয়ে একাধিক গাছ গুচ্ছ করে একসাথে বেঁধে দিন, যাতে প্রবল বাতাসে আখ হেলে না পড়ে।